যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য অন্যান্য খাদ্যাভাসের পাশাপাশি ওটস খাওয়া ভালো।
সকালের নাস্তায় কিংবা সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে ওটসের সঙ্গে শুকনা ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে ওটস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হল।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না থাকলে দেখা দেয় হৃদযন্ত্রের অসুখ। কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধিতে ধমনীতে বাধার সৃষ্টি হতে পারে। অনেক গবেষণাতেই দেখা যায়, ওটসের বেটা-গ্লুক্যান আঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
আরো দেখুন: পেস্তা বাদামের উপকারিতা
ওজন নিয়ন্ত্রণ
নিসন্দেহে ওটস ওজন কমাতে সাহায্য করে। দিনে তিন বেলা ওটস খাওয়ার অভ্যাস করা যেতেই পারে। ওটস দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। কিছুক্ষণ পর পর খাওয়ার চাহিদা কমে যায়।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও খনিজ: রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ যেমন- ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি১, বি ৫, লৌহ, জিংক, কপার ও অন্যান্য উপাদান। একারণেই, ওটমিলকে স্বাস্থ্যকর খাবার বলা হয়।
Source: https://bangla.bdnews24.com/lifestyle/article1752846.bdnews