এর পাতা কোষ্ট-কাঠিন্য দূর করতে চমৎকার কাজ করে। শৃঈরের ওজন কামায়, ও উচ্ছ রক্ত চাপ কামতে সাহাজভ করে।
কোথায় সোনাপাতা পাবেন
আমরা আমাদের অনলাইন সপিং এর মাধ্যমে সোনাপাতাআপনার ঘরে পৌছে দিব। আপনার অনুমতির অপেক্ষায়।
ঔষধী ব্যবহার
এর পাতা কোষ্ট-কাঠিন্য দূর করতে চমৎকার কাজ করে। সোনা পাতায় বিদ্যমান এনথ্রানয়েড রেচক হিসেবে কাজ করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে প্রক্রিয়াকে সক্রিয় করে। এতে কোলনের সঞ্চালন উদ্দীপিত হয়। ফলে খুব অল্প সময়ে এবং খুব সহজেই মল দেহ থেকে বাইরে নিষ্কাষিত হয়।
সোনা পাতা খাওয়ার নিয়ম
- প্রতিদিন ২০-৪০ মিলি গ্রাম রাতে পাতা এক গ্লাস গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
- সকালে আবার আল্প পরিমান গরম পানি তাতে মিসিয়ে চায়ের মত পান করতে হবে।
- সাথে ৩-৪ টি পাহড়ি হরতকি গুরা কে দিলে ভাল হয়।
- খাবার ৪-৫ ঘণ্টার মধ্যে বাথরুমের আসেপাসে থাকতে হবে।
- সপ্তাহে দুইদিন এর বেশী সেবন করা উতিতনা।
বিরুদ্ধ ব্যবহার/ সতর্কতা
অন্ত্রের কোন রোগ থাকলে, যেমন-অন্ত্রের প্রদাহ, আলসার, এপেনহিসাইটিস ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে সোনাপাতা ব্যবহার করা যাবে না। এছাড়া গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে এবং ৫ বছরের নিচের বাচ্চদের এই হার্বস ব্যবহার করা উচিত নয়।
আরো দেখুন: চিরতা পাতার উপকারিতা
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
দীর্ঘদিন ধরে সোনা পাতা ব্যবহার করলে শরীরে পটাশিয়াম লেভেল কমে যায়। নিম্নলিকিত লক্ষণ গুলো দেখা দিতে পারে-
পেটে ব্যথা
- কোষ্ট-কাঠিন্য
- লো ব্লাড প্রেশার
- গোস্ত পেশীর দূর্বলতা
- বমি বমি ভাব
- বমি হওয়া
- দৃষ্টি ভ্রম
- শ্বাস-প্রশ্বাসে ব্যাঘাত ঘটে
- হৃদস্পন্দনে পরিবর্তন দেখ দেয়
- গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সোনাপাতা ব্যবহার করা যাবে না।
- ৫ বছরের নিচের বাচ্চদের এই হার্বল ব্যবহার করা উচিত নয়।
Source: https://yogsutra.blogspot.com/2017/07/sona-pata.html#.YcA2LWhBzDc